ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম

বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়মব্যাংক সমগ্র পৃথিবীর টাকার সংরক্ষণের একটি আদিম প্রতিষ্ঠান। অনেক আগে থেকেই বাংলাদেশসহ সমগ্র পৃথিবীতে এই প্রতিষ্ঠানটি চালু হয়েছিল এবং এখনো পৃথিবীতে অসংখ্য ব্যাংক রয়েছে। সাধারণত ব্যাংকের মূল উদ্দেশ্য হলো টাকা সঞ্চয় করে রাখা। এছাড়াও ব্যাংক প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা বাণিজ্যের মাধ্যমে একটি দেশের অর্থনৈতিক পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো আমাদের দেশেও বেশ কয়েকটি ব্যাংক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। 
ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম
আমাদের দেশে যে সকল ব্যাংক রয়েছে তাদের মধ্যে অন্যতম একটি হলো ডাচ-বাংলা ব্যাংক। আমরা অনেকেই ডাচ বাংলা ব্যাংকে টাকা সংরক্ষণ করে রাখতে চাচ্ছি কিন্তু ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম জানি না। আপনারাও যারা ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম জানেন না তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব। তাহলে চলুন আজকের আর্টিকেলটি শুরু করা যাক,

ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট কোড

কোড হলো কিছু ভিন্ন ভিন্ন শব্দ দ্বারা গঠিত একটি সংখ্যা। পৃথিবীর প্রত্যেকটি ব্যাংকিং সিস্টেমে আলাদা আলাদা কোড রয়েছে। এই কোডগুলো টাকা লেনদেন করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রয়োজনে ব্যবহার করতে হয়। আপনারা যারা ডাচ-বাংলা ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করতেছেন অথবা করতে চাচ্ছেন তাদের ডাচ বাংলা একাউন্ট কোড জানা প্রয়োজন। 
আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যারা ডাচ-বাংলা ব্যাংক একাউন্ট কোড জানে না এবং জানতে চাচ্ছেন। তাই আপনারা যারা ডাচ-বাংলা ব্যাংক একাউন্ট কোড জানেন না এবং জানতে চাচ্ছেন তাদেরকে জানিয়ে রাখি যে ডাচ বাংলা ব্যাংকের দুটি কোড রয়েছে। যথা,
  • সুইফট কোড- DBBLBDDH
  • ব্রাঞ্চ কোড- CTS
উপরে দেওয়া সুইফট কোড টি মূলত ইন্টারন্যাশনাল ভাবে লেনদেন করার ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয়ে থাকে। অর্থাৎ আপনি যদি ইন্টারন্যাশনাল কোন ওয়েবসাইট অথবা পেমেন্ট সিস্টেম থেকে ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্টে টাকা লেনদেন করতে চান অথবা পেমেন্ট করতে চান তাহলে আপনাকে এই কোডটি ব্যবহার করতে হবে। 

এই সুইফট কোড ছাড়া কখনোই আপনি ইন্টারন্যাশনাল ভাবে ডাচ-বাংলা ব্যাংকের সাথে লেনদেন করতে পারবেন না। তাছাড়া যে ব্রাঞ্চ কোড রয়েছে সেটা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয়ে থাকে। আশা করি আপনারা ডাচ-বাংলা ব্যাংক একাউন্ট কোড সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।

ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কত টাকা লাগে

আমাদের বাংলাদেশের একটি বেসরকারি ব্যাংক প্রতিষ্ঠান হল ডাচ বাংলা ব্যাংক। এই ব্যাংকের মাধ্যমে আমরা অনেক সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করতে পারি। তবে এই সকল সুযোগ সুবিধা পাওয়ার জন্য অবশ্যই আমাদের ডাচ-বাংলা ব্যাংকের একাউন্ট থাকতে হবে। কিন্তু আমাদের অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে ডাচ-বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কত টাকা লাগে। আপনারা যারা ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কত টাকা লাগে তা জানতে চাচ্ছেন তাদেরকে জানিয়ে রাখি যে, ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খোলার প্রয়োজনীয় অগ্রগতি অথবা মূল অংশ হিসেবে নির্দিষ্ট কোন টাকার প্রয়োজন পড়ে না। 

তবে ডাচ-বাংলা ব্যাংক থেকে অন্যান্য ব্যাংকিং সুবিধা বা সেবা পাওয়ার জন্য আপনার অ্যাকাউন্টে মিনিমাম কিছু ব্যালেন্স রাখতে হবে। যেমনঃ আপনি যদি ডাচ বাংলা সেভিংস একাউন্ট তৈরি করেন তাহলে ডাচ-বাংলা সেভিংস একাউন্ট তৈরি করার জন্য প্রথমে ৫০০ টাকা দিয়ে একাউন্ট খুলতে হবে। সেই ৫০০ টাকা আপনার অ্যাকাউন্টে জমা হয়ে থাকবে। তাছাড়া আপনি যদি ভিআইপি অ্যাকাউন্ট খুলতে চান তাহলে আপনাকে ৫০০০ টাকা দিয়ে একাউন্ট খুলতে হবে। সেই ৫০০০ টাকাও আপনার একাউন্টে জমা হয়ে থাকবে।

ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম

আমাদের বাংলাদেশে বেশ কিছু ব্যাংক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এ প্রতিষ্ঠানগুলোতে আমাদের দেশের বেশিরভাগ মানুষেরাই টাকা সঞ্চয় করে রাখে। বাংলাদেশের যে সকল ব্যাংক প্রতিষ্ঠান রয়েছে তাদের মধ্যে অন্যতম একটি হচ্ছে ডাচ বাংলা ব্যাংক। ডাচ বাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে আমরা টাকা সঞ্চয় করার সহ বেশ কিছু সুযোগ সুবিধা পেতে পারি। তবে এই সকল সুযোগ সুবিধা পাওয়ার জন্য আমাদের অবশ্যই ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট থাকতে হবে। 

আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছেন যারা ডাচ-বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খুলতে চাচ্ছেন কিন্তু ডাচ-বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম জানেন না। আপনারা যারা ডাচ-বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম জানেন না তাদের জন্য এই আর্টিকেলে আমরা বিস্তারিত তুলে ধরব। তবে ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য লাগবে। নিচে ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য দেওয়া হলঃ

প্রমাণপত্রঃ ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য আপনার একটি সাইট ঠিকানা এবং প্রমাণপত্র থাকতে হবে। সেই প্রমাণ পত্র টি হতে পারে বৈধ পাসপোর্ট, জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা জন্ম সনদ।

ছবিঃ আপনার ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করার জন্য আপনাকে একটি পাসপোর্ট সাইজের ছবি দিতে হবে।

আয়ের প্রমাণ পত্রঃ একবার আপনার অবসান প্রমাণপত্র দেওয়ার পর আপনাকে অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য আয়ের প্রমাণপত্র দিতে হবে। সেই প্রমাণ পত্রটি হতে পারে বেতনপত্র, কর রিটার্ন অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট।

কাস্টমার এপ্লিকেশন ফ্রমঃ ডাচ বাংলা ব্যাংকের কাস্টমার এপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করতে হবে কাস্টমার এপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করা ব্যতীত আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরি হবে না। এই কাস্টমার এপ্লিকেশন ফর্মে আপনার সম্পূর্ণ তথ্য দিতে হবে। সব রকম তথ্য দিয়ে ফরম পূরণ করলে আপনার ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে।

অ্যাকাউন্ট খোলার পরঃ

অ্যাকাউন্ট নাম্বার প্রদানঃ একাউন্ট খোলার জন্য সকল তথ্য এবং প্রমাণপত্র দেওয়ার পর অবশ্যই আপনাকে একটি অ্যাকাউন্ট নাম্বার প্রদান করতে হবে। সেই নাম্বারে আপনি টাকা আদান প্রদান করতে পারবেন।

চেকবক্স এবং এটিএম কার্ডঃ ডাচ-বাংলা ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করার পর আপনাকে ব্যাংক থেকে চেকবক্স এবং এটিএম কার্ড প্রদান করা হবে। যার মাধ্যমে আপনি ব্যাংক সম্প্রদায়ের অভিজ্ঞতা পাবেন।

ইন্টারনেট ব্যাংকিং এবং মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধাঃ ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে আপনি ইন্টারনেট ব্যাংকিং এবং মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা পাবেন। এই ইন্টারনেট ব্যাংকিং এবং মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে খুব সহজে আপনি টাকা লেনদেন করতে পারবেন এবং আপনার অ্যাকাউন্টের সংজ্ঞা নিতে পারবেন।

ওপরে আমরা ডাচ-বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খোলার সহজ পদক্ষেপ গুলি আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি। এই পদক্ষেপগুলি ফলো করার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই ডাচ-বাংলা ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। আশা করি আপনারা ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম বুঝতে পেরেছেন এবং ব্যাংক একাউন্ট খুলে সকল সুযোগ সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।

ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার দেখার নিয়ম

ডাচ-বাংলা ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার দেখার অত্যন্ত সহজ এবং অল্প সময়ের মধ্যে দেখা যায়। তবে ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার দেখার জন্য কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। সাধারণত আমরা তিনটি উপায়ে ডাচ-বাংলা ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার দেখতে পারবো। এই তিনটি উপায় হলো যথাক্রমে ব্যাংক স্টেটমেন্ট, মোবাইল ব্যাংকিং এবং ইন্টারনেট ব্যাংকিং। এই সহজ নিয়ম গুলি অনুসরন করার মাধ্যমে খুব সহজেই ডাচ-বাংলা ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার দেখা সম্ভব। নিচে ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট দেখার এই তিনটি নিয়ম তুলে ধরা হলোঃ 

ব্যাংক স্টেটমেন্টঃ ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার দেখার সবচেয়ে সহজ নিয়ম অথবা পদ্ধতি হলো ব্যাংক স্টেটমেন্ট। ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে আপনাকে যেই স্টেটমেন্ট দিবে সেখানে আপনার অ্যাকাউন্ট নাম্বার উল্লেখ থাকবে। সাধারণত এটি ব্যাংক স্টেটমেন্ট পত্রের প্রথম পৃষ্ঠায় উল্লেখ থাকে।

মোবাইল ব্যাংকিংঃ আপনি যদি স্মার্টফোন ব্যবহার করে থাকেন তাহলে ডাচ বাংলা ব্যাংকিং অ্যাপ ব্যবহারের মাধ্যমে আপনার অ্যাকাউন্ট নাম্বার দেখতে পাবেন। আপনার স্মার্ট ফোনে তাদের এপ্লিকেশন লগইন করার পর আপনি স্ক্রিনে আপনার অ্যাকাউন্ট নাম্বার দেখতে পাবেন।

ইন্টারনেট ব্যাংকিংঃ আপনি যদি ইন্টারনেট ব্যাংকিং ব্যবহার করে থাকেন তাহলে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টটি লগইন করতে হবে। লগইন করার পর আপনার ড্যাশবোর্ডে একাউন্ট নাম্বার প্রদর্শিত হবে। এছাড়াও এই নাম্বারটি প্রোফাইল সেভিংস এর উল্লেখ করা থাকতে পারে।

ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিং একাউন্ট এর সুবিধা 

ডাচ-বাংলা ব্যাংক সেভিংস একাউন্ট এর বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। এই সকল সুযোগ-সুবিধা থাকার কারণে অনেক মানুষ ডাচ-বাংলা ব্যাংকের সেভিংস একাউন্ট তৈরি করে থাকে এবং টাকা সেভ করে রাখে। নিচে ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিং একাউন্ট এর সুবিধা তুলে ধরা হলোঃ
  • সেভিংস অ্যাকাউন্টে খুব সহজেই চেক ইস্যু করা যায়।
  • সেভিংস একাউন্টের মাধ্যমে যেকোনো সময় প্রয়োজন মোতাবেক টাকা লেনদেন করা যায়।
  • সেভিংস একাউন্ট হারিয়ে গেলে সেই হিসাবে ডিপিএস চালু করা যায়।
  • টাকা লেনদেনের ক্ষেত্রে কোন ধরনের সীমাবদ্ধতা সেভিংস একাউন্টে নেই।
  • সেভিংস একাউন্টে ইন্টারনেট ব্যাংকিং এর মাধ্যমে দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে রাউটার একাউন্টে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব।
  • সেভিংস অ্যাকাউন্টে ঋণ আবেদন করার মাধ্যমে ডাচ-বাংলা ব্যাংক থেকে ঋণ পাওয়া যায়।
  • সেভিংস অ্যাকাউন্টে ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে ঘরে বসেই ব্যাংক একাউন্ট পরিচালনা করা যায়।
  • সেভিংস একাউন্ট থেকে ক্রেডিট কার্ড গ্রহণ করে তা ব্যবহার করা যায়।

ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিং অ্যাকাউন্ট চার্জ

আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যারা ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিং একাউন্ট ব্যবহার করে থাকে। আবার অনেকের হয়েছে ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিং একাউন্ট ব্যবহার করার সত্ত্বেও সেভিং একাউন্ট চার্জ সম্পর্কে জানেনা। আপনারও যদি ডাচ-বাংলা ব্যাংক সেভিং একাউন্ট থাকে এবং আপনি সেভিং একাউন্ট চার্জ না জেনে থাকেন তাহলে ব্যাংক চার্জ কেটে নিলে আপনি চমকে উঠবেন। তাছাড়া ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিং একাউন্ট চার্জ না জেনে সেভিং একাউন্টে টাকা রাখলে আপনাকে অনেক চিন্তা ভাবনা করা লাগতে পারে। 

তাই আমাদের সকলেরই উচিত ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিং একাউন্ট চার্জ সম্পর্কে জেনে থাকা। ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিং একাউন্ট চার্জ একাউন্টে টাকার ওপর নির্ভর করে। আপনি আপনার একাউন্টে যত টাকা সেভ করবেন তার উপর সেভিং চার্জ নির্ভর করবে। চলুন ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিং একাউন্ট চার্জ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক,
  • আপনার সেভিংস একাউন্টে যদি ১০ হাজার টাকার নিচে টাকা জমা থাকে তাহলে ডাচ বাংলা ব্যাংক কোন প্রকার টাকা কেটে নেবে না অর্থাৎ চার্জ নিবে না। সেভিংস একাউন্ট এর ক্ষেত্রে দশ হাজার টাকার উপরে চার্জ প্রযোজ্য হয়ে থাকে।
  • আপনি যদি ১০০০০-২৫০০০ টাকা সেভিং একাউন্টে রাখেন তাহলে ৬ মাসে ১০০ টাকা চার্জ হিসেবে ব্যাংক কেটে নিবে।
  • আপনি যদি আপনার সেভিংস একাউন্টে ২৫ হাজার থেকে ২ লক্ষ টাকা সঞ্চয় করে রাখেন তাহলে প্রতি ছয় মাসে ২০০ টাকা চার্জ দিতে হবে।
  • আপনার সেভিংস একাউন্টে যদি ২ লক্ষ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকা থাকে তাহলে প্রতি ছয় মাসে চার্জ কাটা হবে ২৫০ টাকা।
  • আপনি যদি আপনার সেভিংস একাউন্টে এক কোটি টাকার উপরে রাখেন অর্থাৎ এক কোটি টাকার উপরে যত টাকায় রাখেন, আপনার সেভিংস একাউন্ট চার্জ হবে ৩০০ টাকা।

শেষ কথা

ডাচ-বাংলা ব্যাংক আমাদের অত্যন্ত পরিচিত একটি ব্যাংক প্রতিষ্ঠান। এই ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে আমরা বেশ কিছু সুযোগ সুবিধা উপভোগ করতে পারি। এই সকল বিষয়ে আজকের আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করেছি। আপনারা যদি মনোযোগ সহকারে সম্পন্ন আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম সহ বেশ কিছু বিষয়ে অবগত হয়েছেন। এই আর্টিকেলটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন। দেখা হবে পরবর্তী কোনো টপিক নিয়ে, আমাদের সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ড্রিমসসেফ আইটিির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url