কম্পিউটার ভাইরাস কি এবং নেটওয়ার্ক কি

কম্পিউটার কি - কম্পিউটার কত প্রকারবর্তমান সময়ের আধুনিক যুগে আমাদের নিত্য দিনের সকল কাজের সঙ্গী কম্পিউটার। কম্পিউটারের ইতিহাস অনেক পুরনো। আদিম যুগে কম্পিউটার শুধুমাত্র গণনার কাজে ব্যবহারের জন্য তৈরি করা হলেও বর্তমানে এই কম্পিউটার দিয়ে সবকিছুই করা যায়। এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে বিজ্ঞানীদের সবচেয়ে বড় আবিষ্কার হচ্ছে কম্পিউটার। কম্পিউটারের ব্যবহার গণনা থেকে শুরু হলেও এখন ইমেইল পাঠানো থেকে শুরু করে ইন্টারনেট ব্রাউজিং, গেমস খেলা, সিনেমা দেখা, অনলাইন মার্কেটিং সহ অসংখ্য কাজ এই কম্পিউটার দ্বারা করা হয়।
কম্পিউটার ভাইরাস কি এবং নেটওয়ার্ক কি
বর্তমানে হাজার হাজার শিক্ষিত যুবক যারা উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার পরও চাকরি পাচ্ছে না তারা কম্পিউটার দিয়ে অনলাইনে বিভিন্ন কাজ করে নিজেদের বেকারত্ব দূর করতে পারতেছে। তবে এই কম্পিউটার নিয়ে আমাদের মধ্যে রয়েছে অনেক প্রশ্ন। কম্পিউটার নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন আমাদের মাথায় এসে থাকে যেমন কম্পিউটার কি, কম্পিউটার ভাইরাস কি, ডিজিটাল নেটওয়ার্ক কি ইত্যাদি। 

এই সকল প্রশ্নের উত্তর খোঁজার জন্য অনেকেই অনলাইনে সার্চ করে থাকে। আপনারাও যারা কম্পিউটার সম্পর্কে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর জানতে চাচ্ছেন তাদের জন্য আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি অনেক সহায়ক হবে। তাহলে চলুন কম্পিউটার সম্পর্কিত আজকের আমাদের এই আর্টিকেলটি শুরু করা যাক,

কম্পিউটার কাকে বলে

কম্পিউটার কাকে বলে এই প্রশ্ন অনেকেই করে থাকে। চলুন কম্পিউটার কাকে বলে এবং কম্পিউটারের কিছু ইতিহাস সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। কম্পিউটার শব্দটি গ্রীক শব্দ (COMPUTE) কম্পিউট থেকে এসেছে। আবার অনেক বৈজ্ঞানিকের মতে কম্পিউটার শব্দটির ল্যাটিন শব্দ( COMPUTARE) কম্পিউটেয়াড় থেকে এসেছে। এই কম্পিউটার শব্দটি বাংলায় হিসাব বা গণনা এবং আভিধানিক অর্থ হলো হিসাব কারী অথবা গণনাকারী যন্ত্র। সহজ ভাষায় সংজ্ঞা বলতে গেলে কম্পিউটার হলো এক ধরনের যন্ত্র যার মাধ্যমে খুব দ্রুত এবং নির্ভুলভাবে যেকোনো হিসাব নিকাশ করা যায়।

আদিম যুগে কম্পিউটারকে হিসাব-নিকাশ করার জন্য আবিষ্কার করা হলেও বর্তমানে গণনা বা হিসাব-নিকাশ ব্যতীত অসংখ্য কাজ এর মাধ্যমে করা যায়। ১৮৮২ সালে চার্লস ব্যাবেজ প্রথম মেকানিক্যাল কম্পিউটার তৈরি করেছিলেন। চার্লস ব্যাবেজের তৈরি করা কম্পিউটারের উপর ভিত্তি করে পরবর্তীকালে আধুনিক কম্পিউটার গুলো তৈরি করা হয়। যেহেতু চার্লস ব্যাবেজ প্রথম কম্পিউটার আবিষ্কার করেন তাই চার্লস ব্যাবেজ কে কম্পিউটারের জনক বলা হয়ে থাকে।

১৯৮২ সালে প্রথম কম্পিউটার আবিষ্কার হলেও ১৯৪২ থেকে ১৯৬৬ সালের মধ্যে এগুলোর প্রথম প্রজন্মের ব্যবহার শুরু হয়। তবে সেই সময় এই কম্পিউটার গুলো এতটাই বড় ছিল যা একটি বিশাল কক্ষের সমান হয়ে যেত। তবে যুগের পরিবর্তে কম্পিউটারের আকার ছোট হতে থাকে। যার কারণে আজকের এ আধুনিক যুগে আমরা একটি ছোট সহজে বহনকারী কম্পিউটার পেয়েছি। এই কম্পিউটারের ব্যবহারের ক্ষেত্রর কথা বললে লিখে শেষ করা যাবে না।

শিক্ষাক্ষেত্র থেকে শুরু করে চিকিৎসা, গবেষণা সহ চিত্র বিনোদনের ক্ষেত্রে কম্পিউটারের ব্যবহার রয়েছে ব্যাপক পরিমাণে। বর্তমানে যে কোন কাজ করতে গেলেই কম্পিউটারের ব্যবহার করতে হয়। এই কম্পিউটার আমাদের আধুনিক জীবনের পথ চলা কে অনেক সহজ করে দিয়েছে এবং পৃথিবীটাকে হাতের মুঠোয় এনে দিয়েছে। আদিম যুগ থেকে এখন পর্যন্ত কম্পিউটারকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।

এই কম্পিউটারের তিনটি ভাগ হলো এনালগ কম্পিউটার, ডিজিটাল কম্পিউটার এবং হাইব্রিড কম্পিউটার। গ্যাসীয় বা তরল পদার্থের পরিমাণ, বায়ুপ্রবাহ, বন্ধুদের ভোল্টেজ সহ ভৌত পরিমান ইত্যাদি এনালগ করার জন্য যে কম্পিউটার ব্যবহার করা হয় তাকে এনালগ কম্পিউটার বলে। যে কম্পিউটারে খুবই দ্রুত গতিতে যে কোন কাজ সম্পন্ন করা যায় তাকে ডিজিটাল কম্পিউটার বলে। 

আবার বৈজ্ঞানিক গবেষণায় ব্যবহার করার জন্য এনালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের মিশ্রণে সর্বোত্তম বৈশিষ্ট্য গুলি একত্র করে যে যন্ত্র তৈরি করা হয় তাকে হাইব্রিড কম্পিউটার বলে। হাইব্রিড কম্পিউটার সাথে দ্রুত এবং নির্ভুলভাবে কাজ করে। আশা করি আপনারা কম্পিউটার কি এবং কম্পিউটারের ইতিহাস সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পেরেছেন।

কম্পিউটার ভাইরাস কি

অনেক সময় আমাদের কম্পিউটার হঠাৎ করেই খুবই ধীর গতিতে কাজ করা শুরু করে।এছাড়াও কম্পিউটারে অনেক সমস্যার দেখা দেয়। মূলত কম্পিউটারে বিভিন্ন সমস্যার কারণ হচ্ছে কম্পিউটার ভাইরাস। কম্পিউটার ভাইরাস মূলত একটি সফটওয়্যার প্রোগ্রাম। এই সফটওয়্যার প্রোগ্রামটি কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম এবং প্রসেসিং স্লো করে দেওয়ার জন্য কাজ করে থাকে। সাধারণত কম্পিউটারের ক্ষতি করার জন্য অথবা কম্পিউটার কে দুর্বল করে দেওয়ার জন্য এসব অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা হয়। 

আমরা সকলেই জানি সফটওয়্যার কম্পিউটার চালানোর জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবে কিছু কিছু খারাপ সফটওয়্যার প্রোগ্রাম রয়েছে যেগুলো কম্পিউটারের ক্ষতি করার জন্য কম্পিউটার ভাইরাস বানিয়ে থাকে। কম্পিউটারও মানুষ তৈরি করেছে এবং কম্পিউটার ভাইরাস ও মানুষই তৈরি করে থাকে। এই কম্পিউটার ভাইরাস কখনো একা একাই অথবা অটোমেটিক তৈরি হয়ে থাকে না। বরং মানুষই বিভিন্ন প্রোগ্রামের মাধ্যমে এটি তৈরি করে থাকে। এখন আমাদের অনেকেরই মাথায় প্রশ্ন আসতে পারে কিভাবে প্রথম কম্পিউটার ভাইরাস তৈরি হয়েছিল বা কখন তৈরি হয়েছিল?

সেই প্রশ্নের উত্তর জানতে গেলে চলে যেতে হবে ১৯৭১ সালে। ১৯৭১ সালে রবার্ট থমাস নামক একটি ব্যক্তি তার কম্পিউটারকে ডেভলপ করার জন্য একটি আলাদা মজাদার সফটওয়্যার প্রোগ্রাম তৈরি করেছিল। এই সফটওয়্যারটি পরবর্তীতে তার কম্পিউটারের ক্ষতি করার জন্য বিভিন্ন ভাইরাস তৈরি করেছিল। তখন থেকেই কম্পিউটার ভাইরাসের উৎপত্তি শুরু হয়। এই ছিল কম্পিউটার ভাইরাসের অল্প কিছু বিস্তারিত আলোচনা। আশা করি আপনারা কম্পিউটার ভাইরাস সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

১০ টি কম্পিউটার ভাইরাসের নাম

কম্পিউটার ভাইরাস আমাদের কম্পিউটারের জন্য অনেক ক্ষতিকর। আমরা অনেকেই শখ করে কম্পিউটার কিনে থাকি এবং এই কম্পিউটার ভাইরাস আমাদের কম্পিউটারের ক্ষতি করে থাকে। কম্পিউটার ভাইরাস আমাদের কম্পিউটারের জন্য অনেক ভয়ঙ্কর যা থেকে মানুষ সহজে মুক্তি পায় না। অনেক কষ্ট করে কম্পিউটারকে কম্পিউটার ভাইরাস থেকে রক্ষা করতে হয়। 

বর্তমানে পৃথিবীতে অনেক কম্পিউটার ভাইরাস রয়েছে। তবে আমরা অনেকেই কম্পিউটার ভাইরাসের নাম জানতে চাই। সে ক্ষেত্রে যারা কম্পিউটার ভাইরাসের নাম জানতে চায় তাদের জন্য নিচে ১০টি ভয়ংকর কম্পিউটার ভাইরাসের নাম তুলে ধরা হলোঃ
  • মাইডুম- MYDOOM
  • ক্রিপ্টলকার- CRYPTOLOCKER
  • কোড রেডও কোড রেড ২- CODE RED AND CODE RED 2
  • আই লাভ ইউ- I LOVE YOU
  • দ্য ক্লোজ ভাইরাস- THE KLEZ VIRUS
  • নিমডা- NIMDA
  • এস কিউ এল শ্লামাড়- SQL SLAMAR
  • স্টর্ম ওয়ার্ম- STORM WORM
  • মেলিসা -MELISA
  • শাঁসের ও নেট স্কাই- SASSER AND NETSKY

কম্পিউটার ভাইরাস কি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

কম্পিউটার ভাইরাস কি তার কয়েকটি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর নিচে দেওয়া হলঃ
  • কম্পিউটার ভাইরাস হলো এক ধরনের সফটওয়্যার প্রোগ্রাম যা কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেমকে এবং প্রসেসিং কে স্লো করে দেওয়ার জন্য কাজ করে থাকে।
  • কিছু সফটওয়্যার প্রোগ্রাম কম্পিউটার চালানোর জন্য ব্যবহার করা হয় যা পরবর্তীতে কম্পিউটারে ক্ষতি করে। এই সফটওয়্যার প্রোগ্রামকেই কম্পিউটার ভাইরাস বলে।
  • রোগ যেমন মানুষের দেহের ক্ষতি করে তেমনি কিছু রোগ কম্পিউটারের ক্ষতি করে। যে সকল রোগ কম্পিউটারের ক্ষতি করে তাকে কম্পিউটার ভাইরাস বলে।
  • কম্পিউটার ভাইরাস হলো একটি ছোট্ট প্রোগ্রাম যেটি কম্পিউটারে প্রবেশ করলে কম্পিউটার আর তার নিজের মতো কাজ করতে পারে না।
  • কম্পিউটারকে নানা সমস্যার সম্মুখীন করার জন্য অথবা কম্পিউটারের ক্ষতি করার জন্য যে সকল প্রোগ্রামিং কম্পিউটারের ভিতর প্রবেশ করে দেওয়া হয় তাকে কম্পিউটার ভাইরাস বলে।

নেটওয়ার্ক কি

নেটওয়ার্ক কি এই প্রশ্ন অনেকেই করে থাকে। আবার বিভিন্ন ক্ষেত্রে নেটওয়ার্ক কি এই প্রশ্নের উত্তর আমাদের জানতে হয়। নেটওয়ার্ক হলো একটি মাধ্যম যার মাধ্যমে বিভিন্ন কম্পিউটারকে একত্রিত করা যায়। এছাড়াও বিভিন্ন প্রয়োজনে এক কম্পিউটারকে অপর কম্পিউটারের সাথে যুক্ত করতে একটি কানেকশনের প্রয়োজন হয় ও সেই কানেকশনের মাধ্যমে যেকোনো তথ্য আদান-প্রদান হয় এবং এই কানেকশনকেই নেটওয়ার্ক বলে। নেটওয়ার্ক কি এই প্রশ্নের উত্তর জানার পাশাপাশি নেটওয়ার্ক সম্পর্কিত প্রাথমিক ধারণা আমাদের রাখতে হবে। 

কম্পিউটার আদিম যুগের শুধুমাত্র গণনা বা হিসাব নিকাশ করার জন্য আবিষ্কার করা হয়েছিল। যুগের পরিবর্তে যখন এই কম্পিউটার ব্যবসায়ীরা ব্যবহার করা শুরু করে তখন কম্পিউটারের সফটওয়্যার প্রোগ্রামগুলো একজন এর ব্যবহার উপযোগী হিসেবে তৈরি করা শুরু হয়। তাই ব্যবহারের সুবিধার কারণে একাধিক কম্পিউটার একত্র ওরা অনিবার্য হয়ে পড়ে। এই কম্পিউটার গুলো একত্র করার আরেকটি প্রধান কারণ হলো সেই সময় বর্তমান সময়ের মতো আধুনিক এবং পর্যাপ্ত প্রযুক্তি ছিল না।

তারপর ব্যবসায়ীরা যখন ব্যাপকভাবে কম্পিউটার ব্যবহার করা শুরু করল তখন কম্পিউটার আবিষ্কারকদের কাছে ব্যবসায়ীদের ব্যবহার উপযোগী সফটওয়্যার তৈরি করা অপরিহার্য হয়ে পড়েছিল। এই সফটওয়্যার তৈরি করার জন্য বিভিন্ন কম্পিউটারকে একে অপরের সাথে সংযুক্ত করা জরুরি ছিল। তখন আবিষ্কারকরা তারের সাহায্যে একটি মাধ্যম আবিষ্কার করেন যাতে করে এক বা একাধিক কম্পিউটারকে এক অপরের সাথে একত্রিত করা যায়। তখন থেকেই নেটওয়ার্কিং এর উৎপত্তি হয়।

ডিজিটাল নেটওয়ার্ক কি

ডিজিটাল নেটওয়ার্ক হলো নেটওয়ার্কিং এর ডিজিটাল রূপ। এই ডিজিটাল নেটওয়ার্ক বিভিন্ন ডিজিটাল ডাটা পরিবহন এবং সংযোজন করার জন্য ব্যবহারকৃত হয়ে থাকে। ডিজিটাল নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে সাধারণ নেটওয়ার্কের তুলনায় দ্রুত গতিতে ডিজিটাল ডিভাইস, কম্পিউটার, রাউটার, সার্ভার, সুইচ, ফাইবার অপটিক কেবল ইত্যাদি খুব সহজেই একে অপরের সাথে সংযুক্ত করা যায়। মূলত ডিজিটাল নেটওয়ার্কের সঠিক এবং মৌলিক লক্ষ্য হলো ডাটা সংকেতের পরিবহন এবং দূরবর্তী স্থানগুলিতে সঠিক সার্ভিস প্রদান করা। 

এনালগ নেটওয়ার্ক ডিজিটাল নেটওয়ার্ক এর আগে তৈরি হওয়া শুরু হয়েছিল। কিন্তু এনালগ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে এনালগ ডেটা সরবরাহ করা হতো। তবে বর্তমানে ডিজিটাল নেটওয়ার্ক ডাটা শেয়ারিং, সাইবার সুরক্ষা থেকে শুরু করে অনলাইন গেমিং পর্যন্ত কাজে ব্যবহার হয়। এনালগ নেটওয়ার্কের তুলনায় ডিজিটাল নেটওয়ার্ক ডাটা ডিজিটাল রূপে প্রেরণ করে এবং খুব সহজেই প্রক্রিয়াজাত করে থাকে।

নেটওয়ার্ক কত প্রকার ও কী কী

নেটওয়ার্ক হলো এক বা একাধিক কম্পিউটার এবং অন্যান্য ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস একত্রিত করা অথবা এর সকল ডিভাইসের মধ্যে সংযোগ অথবা তথ্য আদান প্রদানের ব্যবস্থা তৈরি করা। অর্থাৎ যে মাধ্যমের সাহায্যে এক বা একাধিক কম্পিউটারের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদানের ব্যবস্থা তৈরি হয় তাকে নেটওয়ার্ক বলে। নেটওয়ার্ক বিভিন্নভাবে বিভক্ত হতে পারে। সবকিছু একত্রিত করে নেটওয়ার্কে মোট ছয় ভাগে ভাগ করা যায়। নিচে নেটওয়ার্ক এর ৬ টি ভাগের নাম তুলে ধরা হলোঃ
  • HAN( HOME AREA NETWORK )
  • PAN( PERSONAL AREA NETWORK )
  • CAN( CAMPUS AREA NETWORK )
  • MAN( METROPOLITAN AREA NETWORK)
  • LAN( LOCAL AREA NETWORK)
  • WAN ( WIDE AREA NETWORK )

সর্বশেষ মন্তব্য

প্রিয় পাঠকগণ, বর্তমান যুগ আধুনিক যুগ এবং এই আধুনিক যুগের একটি বড় আবিষ্কার হল কম্পিউটার। কম্পিউটার মানুষের জীবনের পথ চলা কে অনেক সহজ করে তুলেছে। বর্তমানে কম্পিউটারের মাধ্যমে অনেকেই বেকারত্ব দূর করছে। আবার অনেকেই শখ করে কম্পিউটার কিনে থাকে। তবে এসব কম্পিউটার খুব দ্রুত নষ্ট হয়ে যায় শুধুমাত্র কম্পিউটার ভাইরাসের কারণে। তাই আমাদের সকলকেই কম্পিউটার ভাইরাস থেকে সতর্ক থাকতে হবে। 

এছাড়াও সময় মত কম্পিউটারে অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করতে হবে। তাহলে আমাদের শখের কম্পিউটারগুলো অনেকদিন সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারব। আজকের আর্টিকেলের মূল আলোচনা কম্পিউটার ভাইরাস নিয়ে হয়েছে। যদি আজকের এই আর্টিকেলটি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের কাছে শেয়ার করবেন। এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ড্রিমসসেফ আইটিির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url