লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন
খেজুরের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিনআপনারা লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আজকে আমরা আপনাদের জন্য লেবু দিয়ে ওজন কমানোর উপায়, লেবু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় এবং লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে করবো। তাই দেরি না করে পড়ে ফেলুন লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা আর্টিকেলটি।
লেবু ওজন কমানোর পাশাপাশি ক্যান্সার প্রতিরোধে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে অনেক কার্যকরী। কিন্তু তার জন্য প্রয়োজন লেবুর সঠিক ব্যবহার। লেবুর সঠিক ব্যবহার জানতে আমাদের আজকে লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা আর্টিকেলটি মনোযোগ সহ পড়ুন।
বিভিন্ন লেবুর নাম
লেবুর বিভিন্ন নাম বা জাত রয়েছে। যেমন-
- সিডলেস লেবু
- বারি লেবু-১
- বারি লেবু-২
- বারি লেবু-৩
- বাউ কাগজি লেবু-১
- বাউ লেবু-২
- বাউ লেবু-৩ ইত্যাদি।
লেবু পানি বানানোর নিয়ম
বহু উপকারী যুক্ত সাইট্রাস ফল লেবুকে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখার পরামর্শ দেওয়া হয় স্বাস্থ্য ও উপকারিতার কথা চিন্তা করে। এজন্য সুস্থ থাকার খুব সহজ এই অভ্যাসটির অনেকেই রপ্ত করে ফেলে। কিন্তু লেবু পানি সঠিক নিয়মে তৈরি করা হয় কিনা এ সম্পর্কে নজর দেওয়া হয় না। লেবু পানি তৈরি করার জন্য সবাই কমবেশি একই নিয়ম অনুসরণ করে। যার কারণে লেবুর সম্পূর্ণ পুষ্টিগুণ পাওয়ার ফলে অর্ধেক বা তার কিছু বেশি পুষ্টি পেয়ে থাকে।
আরও পড়ুনঃ ডালিম এর উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন
সাধারণত লেবু পানি বানানো খুবই সহজ। লেবু পানি বানানোর জন্য প্রথমে লেবুকে পানি দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করবেন। এরপর লেবু চারভাগে কেটে নিবেন। লেবুর পানি বানানোর জন্য গ্লাস অথবা যেকোন পাত্রে পরিমিত পানি নিবেন। তারপর ভাগ করা লেবু পানির পাত্রে চিপে নিবেন। অনেকে আছেন খোসা ফেলে দেয়।
এই কাজটা করা অনেক বড় ভুল। আপনারা যা করবেন পানিতে লেবুর রস চিপে নেওয়ার সাথে সাথে খোসাটাকেও ছোট ছোট টুকরা করে কিংবা গ্রেট করে নিতে হবে এতে পুরো লেবুর উপকারিতা পাওয়া সম্ভব হবে। এর সাথে কোন লবণ বা চিনি মেশাবেন না।
প্রতিদিন কতটুকু লেবু খাওয়া উচিত
প্রতিদিন লেবু খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য ভালো। কিন্তু কতটুকু লেবু খাওয়া উচিত এ বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ শরীরের জন্য উপকার হবে এমন ভেবে অতিরিক্ত লেবু খেলে আমাদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়তে পারে। তাই এ বিষয়ে জানা আবশ্যক। প্রতিদিন কতটুকু লেবু খাওয়া উচিত? এই উত্তরে প্রতিদিন সর্বোচ্চ ১২০ মিলি পর্যন্ত লেবুর রস খেতে পারেন। লেবুর রস বা অন্যান্য ফলের রস মিলে প্রতিদিন ১২০ মিলি খেতে পারেন।
তবে গর্ভবতী মহিলাদের এবং যাদের গ্যাস্ট্রিক এর সমস্যা রয়েছে তারা ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া লেবুর রস বা খালি পেটে গরম লেবু পানি খাবেন না। সবচেয়ে উত্তম প্রতিদিন একটি করে লেবু খাওয়া। এক গ্লাস পানিতে অর্ধেক লেবু চিবিয়ে সকালে খাবেন বাকি অর্ধেক দিনের অন্য যেকোনো সময় খেতে পারেন। লেবুতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে যা ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য করে।
লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা
প্রতিদিন লেবুর রস খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন 'সি'। লেবু দেহের ওজন কমানোর পাশাপাশি ক্যানসার প্রতিরোধ কার্যকারী ভূমিকা রাখে। এছাড়াও শরীরের ভিতর থেকে টক্সিন দূর করে এবং লিভারকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। তবে অতিরিক্ত লেবু গ্রহণে স্বাস্থ্য ঝুঁকি রয়েছে। তাই আমরা চেষ্টা করবো পরিমাণ মতো লেবু গ্রহণ করা। আমরা নিয়মিত খাবারের সাথে লেবু খেয়ে থাকি।
আরও পড়ুনঃ শীতকালে সবজির উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন
অনেকে লেবুর উপকারিতা সম্পর্কে জানে আবার অনেকে না জেনেই লেবু খেয়ে থাকে। তাই আজকে আমরা আপনাদের জন্য লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে লেবুর উপকার এবং ক্ষতির দিক সম্পর্কে তুলে ধরবো। তাহলে চলুন জেনে নেই, লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা গুলো কি কি।
লেবুর উপকারিতা গুলো হল;
- লেবু দেহের ওজন কমাতে সহায়তা করে।
- শরীরের ভিতর থেকে টক্সিন দূর করে এবং খাদ্যনালী ও লিভারকে পরিষ্কার রাখে।
- রক্ত পরিশোধন করতে লেবু সহায়তা করে।
- লেবুর শরবত খেলে ক্লান্তি দূর হয়।
- সকালে খালি পেটে কুসুম কুসুম গরম পানির সাথে লেবুর রস মিশিয়ে খেলে শরীরের পিএইচ এর ভারসাম্য বজায় থাকে। ফলে দেহের কার্যক্ষমতা বজায় থাকে।
- প্রতিদিন সকালে হালকা গরম পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়।
- লেবু দেহের হরমোনকে সক্রিয় রাখে এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
- লেবুর ব্যবহারে মুখের ব্রণ দূর হয় এবং নতুন ব্রণ হতে বাধা প্রদান করে।
- লেবু আলসার সারাতে সাহায্য করে।
- লেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যার ফলে ত্বকের ক্ষয় রোধ করে এবং বয়সের ছাপ পড়া থেকে রক্ষা করে।
- কমবেশি সবারই কনুই ও হাটু কালচে হয়। কালো দাগ দূর করতে সেই জায়গায় লেবু ও লবন এর মিশ্রণে ঘষে নিন। কালচে ভাব দূর হয়ে গেছে।
লেবুর অপকারিতা গুলো হল;
- যাদের অ্যাসিটিক এর সমস্যা রয়েছে তারা অতিরিক্ত লেবু খেলে বুক জ্বালা করে।
- ওজন কমানোর জন্য দীর্ঘদিন যাবত অতিরিক্ত লেবু খেলে কার্বোহাইড্রেট ও অন্যান্য পুষ্টিগুণের অভাব দেখা দিতে পারে।
- অতিরিক্ত লেবু বা লেবুর শরবত পান করার ফলে পেট ব্যথা করতে পারে।
- অতিরিক্ত লেবুর শরবত খেলে দুর্বলতা অনুভব হতে পারে।
- বেশি বেশি লেবু খেলে গ্যাসের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এতে পেট ফাঁপা সহ ব্যথা ও অস্বস্তি বোধ হতে পারে।
শুধু লেবু না যে কোন জিনিসই পরিমাণ মতো খাওয়া উচিত। কারণ অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না। তাই চেষ্টা করবেন যতই আমাদের শরীরের জন্য উপকারি জিনিস হোক কখনো বেশি খাওয়ার চেষ্টা করবেন না। এতে উপকারের চেয়ে আরো ক্ষতি হতে পারে। কেননা আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে মনে করে যে এ জিনিসটা শরীরের জন্য উপকার তাহলে একটু বেশি খেয়ে নেই। আসলে তাদের ভাবনা সঠিক না।
লেবুর রস কি কিডনির জন্য ক্ষতিকর
লেবুর শরবত খেতে পছন্দ করেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। প্রচন্ড গরমের মধ্যে যদি এক গ্লাস লেবুর শরবত খান তাহলে অনেক প্রশান্তি লাগে। বর্তমানে লেবুর উপকারিতার জন্য অনেকেই লেবুর রস খাওয়া অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। মেদ বা ওজন কমানোর জন্য লেবু পানি অনেক উপকারী। প্রতিদিনের খাবারের সাথে অনেকেই লেবুর রস মিশিয়ে খান। অনেকে জেনে থাকবেন যে, আমাদের শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বের করার কাজ করে কিডনি।
আরও পড়ুনঃ সেক্সে রসুনের উপকারিতা কি জেনে নিন
এছাড়াও হাড়ের স্বাস্থ্য, ইউরিক এসিডের মাত্রা ও রক্তচাপ ঠিক রাখতে সাহায্য করে কিডনি। তবে যাদের মধ্যে দীর্ঘদিন যাবত কিডনির রোগ রয়েছে তাদের শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বের হয়ে যাওয়ার যে স্বাভাবিক প্রক্রিয়া রয়েছে তা বাধাগ্রস্ত হয়। এতে শরীরে দূষিত পদার্থ জমে থাকে। যার ফলে হৃদরোগের আশঙ্কা থাকে। আপনারা জানতে চাচ্ছেন লেবুর রস কি কিডনির জন্য ক্ষতিকর? না কিডনি রোগীদের জন্য বা কিডনির জন্য লেবুর রস খাওয়া ক্ষতিকর না।
লেবুতে যে সাইট্রিক এসিড বা ভিটামিন সি রয়েছে তা কিডনির বিশেষ ক্ষতি করে না। তবে অতিরিক্ত পরিমাণ লেবুর রস খেলে পেট ফাঁপা ও গ্যাসের সমস্যার সাথে বমি ভাব হতে পারে। পি এইচ এর মাত্রা বজায় রাখতে সকালে ঘুম থেকে উঠে লেবু মিশ্রিত পানি খাওয়ায় উত্তম। এবং কিডনি ভালো রাখতে লেবু পানির সঙ্গে আদা মিশিয়ে খেলে অনেক উপকার পাবেন এতে কোন ক্ষতি আশঙ্কা নেই।
লেবু দিয়ে ওজন কমানোর উপায়
ওজন কমাতে লেবুর কোন বিকল্প নেই। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে ওজন কমানোর জন্য অনেক চেষ্টা করেন। অনেকে আছে অলসতার কারণে ব্যায়াম করতে পারেনা বা নিয়মিত সকালে হাটাহাটি করতে পারে না। কিন্তু এসব ছাড়াও যে নিয়মিত লেবু গ্রহণের ফলে ওজন কমানো সম্ভব তা সম্পর্কে অনেকেই অজানা। তাই আজকে আমরা জানবো কিভাবে ওজন কমানো যায়। তাহলে চলুন জেনে নেই, লেবু দিয়ে ওজন কমানোর উপায় এগুলো কি কি।
লেবু পানিঃ ওজন কমাতে বা মেদ কমাতে লেবু পানি অনেক উপকারী। ওজন কমানোর জন্য প্রতিদিন সকালে খালি পেটে অর্ধেক লেবুর রস পানিতে মিশিয়ে পান করুন। আপনি চাইলে দিনের যেকোনো সময় লেবু পানি পান করতে পারেন। এতে মেদ কমাতে অনেক সহায়তা করবে।
লেবু ও মধুঃ শরীরের ওজন কমানোর জন্য লেবু ও মধু অনেক উপকারী হতে পারে। হালকা কুসুম পানিতে ২ চামচ লেবুর রস ও ১ চামচ মধু মেশান। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে মেশানো পানি পান করুন। এতে দ্রুত ওজন কমে যাবে।
শসা ও লেবুঃ শশা ও লেবু উভয়ই মেদ কমাতে অনেক কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। রাতে ১ গ্লাস পানিতে লেবু এবং শসা স্লাইস করে ভিজিয়ে রাখুন। সকালেই এই পানি পান করুন। এতে শশায় থাকা পটাশিয়াম হজমের সমস্যা দূর করবে।
আদাও লেবুঃ আদার সাথে লেবুর পানি মিশ্রিত করে নিয়মিত পান করুন। ওজন কমাতে সহায়তা করবে।
লেবু চাঃ আমরা জানি, লেবু চা গ্রহণ আমাদের দেহের জন্য অনেক উপকারী। ১ কাপ গ্রিনটির সাথে ২ চামচ লেবুর রস ও সামান্য আদা মিশিয়ে পান করুন। আপনি চাইলে মধু যোগ করতে পারেন। সকাল ও সন্ধ্যায় পান করতে পারেন।
লেবুর ব্যবহারঃ আপনি ওজন ও মেদ কমানোর জন্য খাদ্য তালিকায় লেবু রাখুন। আপনি খাবারের সাথে, সালাতের সাথে লেবুর রস মিশিয়ে খাবেন। আপনি চাইলে যে কোন খাবারের সাথে লেবুর রস মিশিয়ে খেতে পারেন।
লেবু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়
লেবুর অসংখ্য গুণ রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ত্বকের যত্ন। শুধু যে মুখে লাগিয়ে রাখলে হবে তা কিন্তু না জানতে হবে এর সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে। কিভাবে লেবু ব্যবহার করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করা যায় তা সম্পর্কে লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা আর্টিকেলের এই পর্বে লেবু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে তুলে ধরা হলো।
- লেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা ত্বকের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে ডাবের পানির সাথে লেবুর রস মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করুন। এভাবে ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করার পর পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। তৈলাক্ত ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে খুব ভালো কাজ করে।
- একটি লেবুকে কেটে অর্ধেক করে রস বের করে নিন। এরপর লেবুর রসের সাথে ২ চামচ মধু মিশিয়ে নিয়ে ত্বকে ১৫-২০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। শুকিয়ে গেলে পরিষ্কার পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। এতে মধু ত্বক উজ্জল করবে এবং লেবুর প্রাকৃতিক উপাদান ত্বককে আরো ফর্সা করে তুলবে।
- ত্বকের যে তৈলাক্ত ভাব তা দূর করতে লেবুর রসের সাথে একই পরিমাণ শসার রস মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখুন। এতে তৈলাক্ত ভাব দূর করবে এবং ত্বক সতেজ হবে।
- একটি লেবুর অর্ধেক অংশ কেটে রস বের করে নিন। লেবুর রসের সাথে ১০ চামচ দুধ মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে আস্তে আস্তে ম্যসেজ করুন। এরপর ১০-১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
- ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে ডিমের সাদা অংশের সাথে অর্ধেক লেবুর রস এবং এক চামচ কমলা লেবুর রস কুসুম কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। ১৫-২০ মিনিট পর পরিষ্কার ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে আপনার ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করবে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করবে।
- কালো দাগ দূর করতে লেবু অনেক কার্যকরী। কালো দাগ দূর করতে লেবুর সাথে অ্যালোভেরা মিশিয়ে ২৫-৩০ মিনিট কালো স্থানে লাগিয়ে রাখুন। এরপর ঠান্ডা পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে সপ্তাহে.২-৩ দিন ব্যবহার করুন। দেখবেন ধীরে ধীরে কালো দাগ দূর হয়ে গেছে।
শেষ কথা - লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা
প্রিয় পাঠক, আজকে আমরা অতি গুনাগুন সম্পূর্ণ লেবু সম্পর্কে লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। হয়তো লেবুর উপকার সম্পর্কে অনেকেই জেনে থাকবেন। কিন্তু যারা লেবুর অপরিসীম উপকারিতা সম্পর্কে অজানা ছিল তারা হয়তো আজকে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে লেবুর সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন। আশা করছি, আপনারা এই আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হয়েছেন।
ড্রিমসসেফ আইটিির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url