জ্বর হলে করণীয় কি জেনে নিন
জ্বর খুবই স্বাভাবিক একটি বিষয়। কারণ আমরা জানি যে জ্বর কোন ব্যাধি না। জ্বর হচ্ছে কোন ব্যাধির উপসর্গ মাত্র। কিন্তু অতিরিক্ত মাত্রায় জ্বর আসলে আমাদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি থাকে। এজন্য জ্বর আসলে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। কিভাবে সতর্ক থাকবেন বা জ্বর আসলে কি করা উচিত বিস্তারিত জানতে আজকের লেখাটি পড়ুন।
আমাদের সকলেরই জ্বর হয়ে থাকে। তীব্র জ্বরের যন্ত্রণা যে কি যার যার জ্বর হয়েছে একমাত্র সেই বোঝে। কিন্তু জ্বর কেন হয়,বারবার জ্বর আসার কারণ তা সম্পর্কে আমাদের ধারণা খুবই কম। তাই নিচে জ্বর হলে আমাদের করণীয় কি হবে তা সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানবো।
পোস্ট সূচিপত্রঃ জ্বর হলে করণীয় কি জেনে নিন
জ্বর কি
সাধারণত শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া বা উচ্চ তাপমাত্রা কে জ্বর ( Fever ) বলা
হয়। চিকিৎসকদের মতে,জ্বর আসা কোন রোগ নয় জ্বর হলো বিভিন্ন রোগের লক্ষণ বা
উপসর্গ। আমরা জানি আমাদের দেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা হলো ৯৮.৬ ডিগ্রি ফরেনহাইট বা
৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা। দেহের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চাইতে বেশি হলে তখন
তাকে জ্বর বলা হয়।
আরও পড়ুনঃ
মাথা ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায়
চিকিৎসা বিজ্ঞানে জ্বরকে ৩ ভাগে ভাগ করেছেন।
- কন্টিনিউড জ্বর
- রেমিটেন্ট জ্বর এবং
- ইন্টারমিটেন্ট জ্বর
কন্টিনিউড জ্বরঃ যদি কারো জ্বর আসে তা যদি রাত - দিন বা ২৪ ঘন্টায় দেহের
তাপমাত্রা ১ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড বা ১.৫ ফরেনহাইট তারতম্য হয় কিন্তু জ্বর
স্থিতিশীল অবস্থায় আসে না তখন তাকে কন্টিনিউড জ্বর বলে।
রেমিটেন্ট জ্বরঃ রেমিটেন্ট জ্বর হচ্ছে যখন শরীরে জ্বর আছে তখন এর মাত্রা
২৪ ঘন্টায় দুই সেলসিয়াস বা তিন ফারেনহাইট তারতম্য হয়।
ইন্টারমিটেন্ট জ্বরঃ ইন্টারমিটেন্ট জ্বর হচ্ছে যখন জ্বর আমাদের শরীরে
কয়েক ঘন্টা ধরে থাকে তখন তাকে ইন্টারমিটেন্ট জ্বর বলে।
জ্বর এর লক্ষন কি
আমাদের সকলেরই কম বেশি জ্বর হয়ে থাকে। তাই জ্বর সম্পর্কে সবারই ধারণা রয়েছে।
স্বাভাবিকভাবেই আমরা বুঝতে পারি বৃষ্টিতে ডিজে যাওয়ার জ্বর আসে,এবং আবহাওয়া
পরিবর্তনের সময় সর্দি - কাশির সঙ্গে জ্বর হয়ে থাকে। যেগুলোকে আমরা স্বাভাবিক
জ্বর বলে থাকি। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে জ্বরের মাধ্যমে মারাত্মক ব্যাধির লক্ষণ বা
উপসর্গ লক্ষ্য করা যায়। তখন প্রয়োজন পড়ে জরুরী চিকিৎসা করার । তাই জ্বরের
লক্ষণ সম্পর্কে সবার ধারণা থাকা উচিত। এবার চলুন জেনে নেই মারাত্মক ব্যাধির জ্বর
এর লক্ষণ কি কি।
- প্রচন্ড জ্বর সহ মাথা ব্যথা,বমি বমি ভাব,চোখে ব্যথা,পেশী এবং গিরাতে ব্যথা ব্যথা,সারা শরীর ব্যথা ব্যথা ভাব তখন বুঝবেন ডেঙ্গু জ্বর।
- শুকনো কাশি সহ জ্বর,ফুসকুড়ি,সম্পূর্ণ শরীর ব্যথা,ক্লান্তি ভাব,ডায়রিয়া এবং শ্বাসকষ্ট হলে তখন বুঝবেন কোভিদ-১৯
- যখন জ্বর হবে তখন শরীর ও চোখে ব্যথা,মাথা ঘোরা,তলপেটে ব্যথা,পেশী এবং হাটুতে তখন বুঝবেন চিকুনগুনিয়ার লক্ষণ।
- ডায়রিয়া,গায়ে ব্যথা,বুক ধরফর করা,কাপুনি হবে যা লক্ষ্য করা যায় ম্যালেরিয়া রোগীর ক্ষেত্রে। এবং জ্বর আসবে প্রতিদিন বা একদিন পরপর।
- ভাইরাস জ্বর যাকে আমরা ভাইরাল ফিভার অসুখ বলে থাকি। জ্বরের মধ্যে এই জ্বর খুব সাধারণ। যখন জ্বর হয় তখন জ্বরের পাশাপাশি দুর্বলতা অনুভব করা,পানি শূন্যতা দেখা দেওয়া এবং শরীর ব্যথা করা।
জ্বর হলে কপালে পানি দেওয়া হয় কেন
বহু যুগ ধরে চলে আসছে জ্বর হলে কপালে পানি দেওয়া হয়। আমরাও দেখেছি ছোট বেলায়
বা এখনো জ্বর আসলে শুয়ে বা বসিয়ে রেখে কপালে পানি দেওয়া হয়। এবং কপালে
পানিপট্টি দেয়া হয়। আমরা অনেকেই জানি জ্বর আসলে কপালে পানি দেওয়া হয় জ্বর কমে
যাওয়ার জন্য এবং শরীরের তাপমাত্রা কমানোর জন্য। কিন্তু আসলেই কি তাই চলুন জেনে
নেই জ্বর হলে কপালে পানি দেওয়া হয় কেন। হ্যাঁ আমরাই ঠিক বলছি জ্বর হলে কপালে
পানি দেওয়া হয় সাধারণত শরীরের তাপমাত্রা কমানোর জন্য।
এছাড়াও চিকিৎসকদের মতে,কপালে পানিপট্টি এবং পুরো শরীর স্বাভাবিক তাপমাত্রায়
ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে দিলে তাপমাত্রা কমাতে সহায়তা করে। আর যদি সংক্রমনের ঝুঁকি
না থাকে তাহলে গোসল করতে পারেন এতে কোন ধরনের ক্ষতি হবে না। এবং আরও বলেন,যদি
শরীরে উচ্চ তাপমাত্রা থাকে তাহলেও গোসল করার পরামর্শ দেন।
বার বার জ্বর আসার কারণ
আমাদের সকলেরই পরিচিত একটি অসুস্থতা তা হলো জ্বর। আমরা আগেই জেনেছি যে জ্বর কোন
ব্যাধি না জ্বর হচ্ছে কোনো ব্যাধির লক্ষণ বা উপসর্গর আগাম বার্তা দেওয়ার জন্য
জ্বর আসার মাধ্যমে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। তাই বলতে পারেন জ্বর আসা ভালো।
কারণ দেহে কোন ব্যাধি বাসা বাধার চেষ্টা করে বা ভাইরাস সংক্রমণ এর হাত থেকে দ্রুত
মুক্ত পেতে জ্বর আসার মাধ্যমে তা শনাক্ত করা যায়। কিন্তু যদি বার বার জ্বর আসে
তাহলে আমরা চিন্তিত হয়ে পড়ি।
আরও পড়ুনঃ প্রসাবে ইনফেকশনের লক্ষণ ও প্রতিকার
এবং ভাবতে থাকি বার বার জ্বর আসার কারণ কি। তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক কি কারণে
বার বার জ্বর আসে। বার বার জ্বর আসতে পারে মূলত কোন জটিল রোগ বা মারাত্মক ব্যাধির
কারণে। কিছু ব্যাধি রয়েছে যা বার বার দেহে আক্রমণ করতে পারে বা দেহে বাসা বাধতে
পারে যার ফলে বার বার জ্বর আসতে পারে। এখন জানবো কি কি মারাত্মক জটিল ব্যাধির
কারণে বার বার জ্বর আসতে পারে। যেমনঃ
- ক্যান্সার রোগ
- কিডনি
- লিভার
- এইচআইভি
- নিউমোনিয়া
- ফুসফুসে পানি জমা
- ব্রংকাইটিস
- মাদকাসক্তের কারণে ইনফেকশন
- হার্টের সমস্যা
- অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস
- দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকার কারণে।
উপরোক্ত ব্যাধি থেকে বোঝা যায় বার বার জ্বর আসা ভালো লক্ষণ না। বার বার জ্বর আসা
মানে শরীরে মারাত্মক ব্যাধি আক্রমণ করেছে। যখন কোন ব্যাধি শরীরে বাসা বাধার
চেষ্টা করে তখন ওই ব্যাধির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ করার জন্য দেহের তাপমাত্রা বাড়িয়ে
দেয়। যেহেতু শরীরে বার বার জ্বর আসা কোন মারাত্মক লক্ষণ তাই উচিত হবে দ্রুত
চিকিৎসকের কাছে যাওয়া এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নেওয়া।
জ্বর হলে করণীয় কি জেনে নিন
আমরা জানি জ্বর বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে। কিন্তু জ্বর যে কারণেই হোক না কেন জ্বর হলে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে গিয়ে পরামর্শ নেওয়া। আর যদি আপনি চিকিৎসকের কাছে না যেতে পারেন তাহলে নিজেকে নিরাপদ রাখতে যা যা নিয়ম মেনে চলতে পারেন তা আমরা আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে বিস্তারিত জেনে নিবো। চিকিৎসকদের মতে,ঘরে থেকে যেসব পদক্ষেপ নিতে পারেন।
- জ্বর হলে বেশি বেশি পানি পান করতে হবে।
- পাশাপাশি বিভিন্ন ফলের রস খেতে হবে।
- পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।
- পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমাতে হবে।
- বিশ্রাম নিতে হবে।
- জ্বর হলে হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করতে পারেন।
- এছাড়াও সারা দেহ ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে দিলে উপকার পাবেন।
- জ্বর আসলে মাথায় পানিপট্টি ব্যবহার করলে তাপমাত্রা কমে।
- পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে এবং আরামদায়ক পরিষ্কার পোশাক পরিধান করলে ভালো লাগবে।
- জ্বর আসলে তরল জাতীয় পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।
- তরল জাতীয় খাবার বেশি বেশি খেতে হবে।
- দেহে তাপমাত্রা অতিরিক্ত হলে বগলের নিচে বরফ ব্যবহার করবেন। যা দেহের তাপমাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
- চিকিৎসকদের মতে, হালকা স্বাভাবিক জ্বর আসলে শুধু নাপা খেতে পারে।
- আর যদি শরীরে অতিরিক্ত জ্বর আসে তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যাওয়া এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নেওয়া।
জ্বর হলে কি খাওয়া উচিত
সবারই কম বেশি জ্বর হয়ে থাকে। তাই আমরা সবাই জানি জ্বর আসলে কোন কিছু খেতে ভালো
লাগে না। এক কথায় খাবারের প্রতি রুচি থাকে না। তবে জ্বর আসলে অবশ্যই কিছু খাবার
খাওয়া উচিত। যেসব খাবার খেলে শরীর থেকে জ্বর কমানোর পাশাপাশি শরীরকে সবল রাখতে
সহায়তা করে। এখন আমরা জানবো জ্বর হলে কি খাওয়া উচিত এবং কি কি খেলে উপকার
পাওয়া যায় তা সম্পর্কে। নিচে জ্বরের সময় শরীরের জন্য উপকার হয় এমন কিছু খাবার
সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো;
- প্রতিদিন নিয়ম করে খাবার তালিকায় ফলমূল রাখতে হবে।
- ভিটামিন সি যুক্ত ফলের রস বেশি বেশি খেলে জ্বরের সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে।
- জ্বর হলে বেশি বেশি ডাবের পানি খাওয়া উচিত। কারণ জ্বর আসলে শরীরের পানি শূন্যতা কমাতে ডাবের পানির অনেক উপকারী।
- গরম চায়ের সাথে কালোজিরা আদা একসাথে খেলে জ্বরের সময় মাথা ব্যথা কমাতে সহায়তা করে।
- প্রোটিন ও ক্যালরিযুক্ত খাবার খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
- পাশাপাশি স্যুপ করেও খেতে পারেন। যা শরীরের দুর্বলতা কাটাতে সহায়তা করে।
- প্রতিবেলায় খাবারের তালিকায় ভিটামিন সি যুক্ত শাকসবজি রাখতে হবে।
- কিসমিসে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যার কারণে জ্বর আসলে প্রতিদিন দুইটা করে কিসমিস খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। পাশাপাশি দেহকে এনার্জি করতে সহায়তা করে।
- জ্বর সর্দি কাশি হলে তুলসী পাতার সাথে মধু মিশিয়ে খেলে বা চিবিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
- স্বাভাবিক জ্বর হলে পাশাপাশি নাপা খেতে পারেন। তবে অতিরিক্ত জ্বর হলে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে গিয়ে পরামর্শ নিয়ে সে অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে।
জ্বর হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত
স্বাভাবিক জ্বর যেমন বৃষ্টি ভেজা জ্বর,আবহাওয়া পরিবর্তনের সময় সর্দি জ্বর হয়ে
থাকে এবং সাথে কাশিও থাকে। এমন জ্বর হলে তিন চার দিনের মধ্যে কোন ওষুধ ছাড়াই
এমনিতেই ভালো হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তবে স্বাভাবিক জ্বর হলে ডাক্তারেরা
প্যারাসিটামল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তবে অতিরিক্ত জ্বর বা ঘন ঘন জ্বর হলে
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খাওয়া উচিত। তবে অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চায়
যে জ্বর হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত।
এ বিষয়ে আপনাদের সুবিধার্থে বলতে পারি আপনাদের ওষুধ সম্পর্কে জানা বা ধারণা না
থাকলে কখনোই ইন্টারনেটে ওষুধের নাম দেখে খাওয়ার চেষ্টা করবেন না। কারণ হিসেবে
এটুকু বলতে পারি সরাসরি রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাওয়া
উত্তম। কারণ জ্বর হয় বিভিন্ন ব্যাধির উপসর্গ বা লক্ষণ জানানোর জন্য।
যা একমাত্র চিকিৎসকেরা তাদের অভিজ্ঞতা বা রিপোর্ট করানোর মাধ্যমে সঠিক ভাবে কি
ব্যাধির কারণে জ্বর হয়েছে তা সম্পর্কে বুঝতে পারে। সে অনুযায়ী আমাদের ওষুধ
খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তারপরও জ্বর হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত এ প্রশ্নে
আপনাদের জন্য কিছু ওষুধের নাম সাজেস্ট করা হলো;
- প্যারাসিটামল
- নাপা এক্সট্রা
- নাপা এক্সটেন্ড
- ফার্স্ট প্লাস
- এ সি ই প্লাস
- অ্যাডিজ ২৫০ এমজি
- সিফাক্সিল ৫০০ এম জি
- সিপ্রোফ্লক্সাসিন
- সিফিক্সিম
- সেফট্রিয়াক্সোন
আমাদের উচিত হবে যখন প্রাথমিক অবস্থায় জ্বর ভালো হচ্ছে না। স্বাভাবিক জ্বরের
জন্য নরমাল জ্বরের ট্যাবলেট খেয়েও ভালো হচ্ছে না। তখন ডাক্তারেরা
অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে থাকেন। কারণ ব্যাকটেরিয়ার কারণে জ্বর আসলে তা মারাত্মক
ব্যাধির লক্ষণ হতে পারে সেজন্য অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া যেতে পারে।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক, আমরা জ্বর সম্পর্কে সবাই পরিচিত। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা জ্বর কোন ব্যাধি না, কোন রোগের উপসর্গ মাত্র। যা থেকে আমরা সহজে বুঝতে পারি যে, কোন ব্যাধি আমাদের শরীরে বাসা বাঁধতে পারে। তাই জ্বর আসলে অবহেলা না করে গুরুত্বের সাথে দেখা উচিত। আবার আমাদের মধ্যে অনেকে আছে জ্বর আসা মাত্র নাপা এক্সট্রা বা অন্যান্য ওষুধ সেবন করা যা আমাদের শরীরের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। এ জন্য জ্বর আসলে আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।
ড্রিমসসেফ আইটিির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url